অফিসার লাইক কোয়ালিটিস যে কারও মধ্যে থাকতে পারে সে গ্রামের কলেজ থেকে হোক কিংবা শহরের স্বনামধন্য কলেজের। আইএসএসবি ক্যান্ডিডেটের আচরণ, ব্যক্তিত্ব, চিন্তাধারা, আইডিওলজি, বুদ্ধিমত্তা, ভাষাগত দক্ষতা, নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলিকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কখনোই তার ব্যাকগ্রাউন্ডকে নয়

আইএসএসবি ক্যান্ডিডেটকে তার পারফরমেন্স দ্বারা বিচার বিশ্লেষণ করে থাকে তার পরিচয় দ্বারা নয়।

কোচিং করাটা ব্যক্তির ব্যক্তিগত ব্যাপার। কোচিং করেও গ্রীন কার্ড পেয়ে থাকে ; কোচিং না করেও গ্রীন কার্ড পেয়ে থাকে। কোচিং মূলত একজন ক্যান্ডিডেটকে প্র্যাকটিস করার ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশ দিয়ে থাকে। কোনও কোচিং ১০০% প্রোপার গাইডলাইন  দিতে পারে না। আইএসএসবি এমন একজন ক্যান্ডিডেটকে চায় যার মধ্যে পটেনশিয়াল লিডারশিপ গুণাবলি নিহিত রয়েছে। যে ছেলে/মেয়ের মধ্যে পটেনশিয়াল লিডারশিপ গুণাবলি নিহিত রয়েছে সে কোচিং করেও গ্রীন কার্ড পায় কিংবা না করেও পেয়ে থাকে। আর এই গুণাবলীগুলো কেউ কেউ জন্মগত বা পরিবার কিংবা পারিপার্শ্বিক পরিবেশ কতৃক পেয়ে থাকে। আবার কেউবা নিজেকে মডিফাই করে থাকে। লিডারশিপ গুণাবলি আমরা কখনোই অপরকে অনুসরণ করে আয়ত্ত করতে পারবো না সে যতই গ্রীন কার্ড হোল্ডার বা উচ্চ পদস্থ অফিসার হোক না কেন। আমরা নিজেকে আত্নশুদ্ধি ও মডিফাই করে তা অর্জন করতে পারি। 

আইএসএসবি কোচিং করা থেকে বিরত থাকতে বলে কারণ অনেকসময় খুব কোয়ালিফাইড, সুপ্ত প্রতিভা ও লিডারশিপ গুণাবলির ধারককৃত ক্যান্ডিডেটরা ভুল গাইডলাইন দ্বারা নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখতে পারে না। আবার কেউবা নিজের স্বকীয়তা গোপন করে  আর্টিফিশিয়াল ক্যারেক্টার তৈরি করে অফিসার হওয়ার  ব্যর্থ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখে অর্থাৎ নিজের স্বকীয় সত্তাকে লুকিয়ে ফেলে যা নিজেকে মিসগাইড করার মত বলে বিবেচনা করা হয়।

কোচিং করে থাকলে অবশ্যই স্বীকার করিবেন। ক্যান্ডিডেটের পারফরম্যান্স দ্বারা সাইকোলজিস্ট, ডিপি ও জিটিও জাজ করতে পারে কোন কোন ক্যান্ডিডেট কোচিং

করে আসছে। তাই স্বীকার করাটাই উত্তম. কোচিং থেকে যা যা শিখেছেন সেগুলোই শেয়ার করবেন। আর একটু বৃহৎ দৃষ্টিত চিন্তা করেন। এসব নিয়ে প্যারা খাওয়ার কিছু নেই।

আইএসএসবি সবাইকে সমানভাবে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। অফিসারের ছেলে হলে আর তার মধ্যে কোয়ালিটিস না থাকলে গ্রীন কার্ড দিয়ে দিবে বিষয়টি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন।

নাহ‌। ডাইনিং রুমে শুধু স্টাফরা খাবার পরিবেশন ও প্রদানের দায়িত্ব পালন করে থাকে। তবে ডাইনিং রুমে সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে ।

ডেপুটি প্রেসিডেন্ট  নামাজ পড়ে থাকলে ওনাকে দেখতে পাবেন।

শরিয়াহ অনুযায়ী নামাজের সময় সালাম দেওয়া ও জবাব দেওয়া নিষিদ্ধ। মসজিদে ওনাদের পাশে আপনি বসে থাকলে নামাজ শুরু হওয়ার আগে সেক্ষেত্রে আপনি সালাম দিতে পারবেন।

জ্বী আপনি আইএসএসবি গেট দিয়ে প্রবেশ করা থেকে বের হওয়া পর্যন্ত দৃশ্যমান ও গোপন ক্যামেরা দ্বারা ক্যান্ডিডেটদের প্রত্যেক মুহুর্তের মুভমেন্ট সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে।

হ্যা। সিক্রেট ইলেকট্রনিক সাউন্ড  সিস্টেম রয়েছে

চামচ দিয়ে খাওয়া ভদ্রতা এবং সৌজন্যতার আওতাভুক্ত। আইএসএসবিতে চামচ দিয়ে খাওয়া উচিত।

আপনার অর্জনকৃত  সহ - পাঠক্রম সংক্রান্ত কার্যক্রমের সার্টিফিকেট নিয়ে যাওয়া উচিত। যদিও আইএসএসবি তা সচরাচর দেখে না।

আইএসএসবি সততাকে সবসময় প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আপনার যেসব নেতিবাচক দিক রয়েছে সেগুলো স্বীকার করা বুদ্ধিমানের কাজ। ধূমপান সামরিক বাহিনীতে স্বাভাবিকভাবেই দেখা হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে শুধুমাত্র ধূমপানের জন্য অফিসারদের আলাদা করে প্রতি মাসে ভাতা প্রদান করে থাকে। এর মানে এই নয় যে তারা ধুমপান প্রোমোট করছে। ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। 

আমরা সকলেই মানুষ। আমরা কেউ ভুল ভ্রান্তির উর্ধ্বে নই। সকলের মাঝে মাঝেই কিছু না কিছু খারাপ দিক থেকে থাকে। আইএসএসবিতে সেগুলো স্বীকার করাটাই ভালো। কিছু ক্যান্ডিডেটদের খারাপ উদ্দেশ্য থাকা সত্ত্বেও গ্রীন কার্ড পায় কারণ তারা তাদের পটেনশিয়াল কোয়ালিটিসগুলো প্রদর্শন করতে পেরেছে বিধায় ফলাফল পজিটিভ আসে। যদিও উক্ত ক্যান্ডিডেট বেশিদূর যেতে পারে না। অনেকসময় দেখা যায় একাডেমীতে তারা জয়েন করতে পারে না কিংবা একাডেমি থেকে ড্রপ আউট হয়ে যায়।

আইএসএসবি ত্রিমাত্রিক পদ্ধতি অনুসরণ করে ক্যান্ডিডেটকে সুপারিশকৃত করে থাকে। আইএসএসবি কখনোই এক বা একাধিক ভালো পারফরম্যান্স কিংবা ত্রুটি বিচ্যুতির উপর ভিত্তি করে জাজ করে না। বরং একজন ক্যান্ডিডেটের চারদিনের সম্মিলিত পারফরম্যান্স, আচরণ, ব্যক্তিত্ব, চিন্তাধারা, আইডিওলজি, বুদ্ধিমত্তা, স্ট্যামিনা, সাহস ও নেতৃত্ব সহ মোট ২০ টি গুণাবলির উপর ভিত্তি করে গ্রীন/ইয়ালো/ রেড কার্ড দিয়ে থাকে। তাই কখনোই এক বা একাধিক ভুলের কারণে রেড কার্ড পেতে পারি বলে মনে করা উচিত নয়। আবার খুব ভালো পারফরম্যান্স করে গ্রীন কার্ড পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করা উচিত নয়।

আমরা আমাদের গ্রুপমেটকে  তার গ্রুপ টাস্ক দ্বারা তাকে জাজ করে ফেলি। বরং প্রথমদিন স্ক্রিনিং হওয়ার পর সাইকোলজিক্যাল টেস্ট ও ডিপি ভাইভা পৃথকভাবে প্রত্যেক ক্যান্ডিডেট দিয়ে থাকে। আর এই টেস্টেই থাকে টুইস্ট। সাইকোলজিক্যাল টেস্ট ও ডিপি ভাইভাকে অনেকসময় মাদার অফ গ্রীন কার্ড বলা হয়ে থাকে। এই দুইটি টেস্টে যে যত স্মার্টলি ওয়েতে নিজের পার্সোনালিটি দ্বারা নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করতে পারবে এবং ক্যান্ডিডেট নিজে ও ডিপি, সাইকোলজিস্ট যদি উক্ত ক্যান্ডিডেটের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট থাকে তাহলে কেবল তখনই ঐ ক্যান্ডিডেটের গ্রীন কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই গ্রুপমেটের বাহ্যিক ও গ্রুপ টাস্ক দ্বারা তাকে দুর্বল মনে করা উচিত নয়।

ইংলিশ ও বাংলা ভাষার দক্ষতা থাকার পাশাপাশি সেকেন্ডারি কোনও ভাষা শেখা আপনার জন্য অবশ্যই প্লাস পয়েন্ট ও ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা হয়। কারণ জাতিসংঘের মিশন ও দেশি বিদেশি সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে আপনার জন্য তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কিন্তু তাই বলে আপনার মধ্যে পটেনশিয়াল কোয়ালিটিসগুলো না থাকা সত্ত্বেও ভাষাগত দক্ষতার উপর ভিত্তি করে গ্রীন কার্ড দিবে বিষয়টি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন। তবে ল্যাঙ্গুয়েজ জানা থাকলে কিছু বিষয়ে আপনি অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবেন পার্সনালিটির দিক থেকে, মনে রাখবেন আইএসএসবি কোন ব্যক্তি কেন্দ্রিক প্রতিযোগিতা হয়।

আইএসএসবি ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ডকে প্রাধান্য দিয়ে ক্যান্ডিডেটকে জাজ করে থাকে না । একজন অফিসারের ছেলে/মেয়ে আর একজন কৃষকের ছেলে/মেয়েকে আইএসএসবি সমান দৃষ্টিতে দেখে থাকে‌। ক্যান্ডিডেটের পারফরম্যান্সকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় তার পরিবারকে নয়।

আইএসএসবি ক্যান্ডিডেটের কাছ থেকে পটেনশিয়াল  লিডারশিপ কোয়ালিটিস চায় এবং উক্ত ক্যান্ডিডেট বাহিনীর জন্য মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে উক্ত ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে গ্রীন কার্ড দেওয়া হয়।

বিষয়টা এমন না, প্রতিদিন অনেক ক্যান্ডিডেট গ্রিনকার্ড পেয়ে যাচ্ছে ফ্যামিলির সাথে কোন গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তিত্ব না থাকার পরেও। হ্যা যদি থাকে এটা একটা ভালো দিক হতে পারে। 

রিকুয়েরমেন্টস অনুযায়ী মিনিমাম বডি ফিটনেস থাকলেই হবে। আইএসএসবি শুধু শারীরিক ফিটনেসের উপর ভিত্তি করে গ্রীন কার্ড দেয় না সম্মিলিত পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে গ্রীন/ইয়ালো/রেড কার্ড দেওয়া হয়।

গ্রীন, ইয়ালো ও রেড কার্ড তিন কার্ডের মেয়াদ একবছর

NOC ( No Objection Certificate) করতে হবে। NOC  এর যাবতীয় প্রসিডিউর হেডকোয়ার্টার থেকে বলে দিবে

চুল ও শারীরিক অন্যান্য জটিলতা স্ব স্ব বাহিনীর মেডিকেল বোর্ড দেখবে। আইএসএসবির কর্মকাণ্ডের মধ্যে মেডিকেল ইস্যু আওতাভুক্ত নয়। তবুও মাথায় চুল না থাকা নিয়েও অনেকে একাডেমিতে জয়েন করে। চুল পেকে গেলেও যদি বিশেষ কোন জটিলতা না থাকে আপনি একাডেমিতে জয়েন করতে পারবেন গ্রিনকার্ড পেলে।

আইএসএসবি-তে আপনার পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে নির্বাচন করা হয়। আপনার কল আপ লেটারে রেড রিমার্ক থাকে । সেখানে বলা থাকে “আপনাকে আগে থেকেই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে আপনার পরীক্ষার আগে বা চলাকালীন আপনার সুপারিশের জন্য কেউ সরাসরি বা পরোক্ষভাবে ISSB-এর কাছে শারীরিকভাবে বা কারও মাধ্যমে যোগাযোগ করবেন না। এটির যে কোনও লঙ্ঘন আপনার প্রত্যাহারের মাধ্যমে শাস্তিযোগ্য হবে।”

আইএসএসবি সিলেকশন স্ট্যান্ডার্ডে কোনো পার্থক্য নেই, তবে গ্রাউন্ড টাস্কে কিছু ভিন্নতা আছে।  বিস্তারিত দেখতে আইএসএসবির ওয়েবসাইট চেক করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

একটি ব্যাচ বা গ্রুপ থেকে প্রার্থী বাছাই করার ক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নির্ধারণ করা নেই। যদি আপনি একটি গ্রুপ/ব্যাচের সবাই প্রয়োজনীয় রিকুয়েরমেন্টের মান পর্যন্ত যোগ্য হন, তাহলে আপনাদের সবাইকে নির্বাচিত করা হবে ।

আপনাকে ফ্রি  এবং স্বতঃস্ফূর্ত হতে হবে। খুব বেশি দৃঢ় মনোবলের অধিকারী হবেন না যে আপনাকে গ্রীন কার্ড পেতেই হবে যে করেই হোক। এতে আপনার মধ্যে অস্বাভাবিক উত্তেজনা তৈরি হতে পারে।

নাহ আইএসএসবিতে মোবাইল বা ইলেকট্রিক ডিভাইস বহন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।  আপনার একান্ত প্রয়োজন হলে নিয়ে যেতে পারবেন তবে আইএসএসবি গেট দিয়ে প্রবেশ করার সময় মোবাইল স্টাফদের নিকট জমা দিতে হবে ।

আপনাকে ফুলটাইম মেডিকেল কভার দেওয়া হবে। প্রয়োজনে প্রার্থীদের ঢাকার সিএমএইচে চিকিৎসা করা হবে। 

সাধারণত তাদের প্রয়োজন হয় না, তবে তারা ১ম দিনে যেতে পারবে  এবং স্ক্রীনিং পরীক্ষার ফলাফল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারে। তারা আপনাকে গ্রহণ করতে আবার শেষ দিনে আসতে পারে।

সম্মপূর্ন ভিত্তিহীন কথা। প্রতিটি ওয়াসরুমে নিরবিচ্ছিন্ন পানি সরবরাহ থাকে।

এমন কখনোই করা হয়না টেস্টিং হলে সাইকোলজিস্ট এবং জিডিওরাও উপস্থিত থাকেন। এমনটা কখনোই করা হয়না। সব সময় মডারেট ভলিউম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

আপনি যেকোনও ভাষাই ব্যবহার করতে পারবেন। জিটিও স্যাররা মজা করে বলে থাকে তুমি উর্দু পারলে উর্দুতেও কমান্ড দিতে পারো।

স্বেচ্ছায় জয়েন করতে না চাইলে আপনাকে বাহিনীর হেডকোয়ার্টার বরাবর আবেদন করতে হবে। কেন জয়েন করতে চান না আবেদনে তা কারণসহ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে

সাধারনত ২৬ বছর হলে পার্মিশন পেয়ে যায় অথবা ৬ বছরের সার্ভিস প্রদান করতে হবে।  

Powered by Froala Editor

শর্ট কোর্স থেকে সর্বোচ্চ মেজর জেনারেল হতে পারবে এর উপরে না।

তবে মেডিকেল কোর এ মেজর জেনারেল আছে,কিন্তু বাকি গুলোতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল।

লং কোর্সের অনেক অফিসারই যোগ্যতার অভাবে মেজর এর পরে অবসর নিয়ে থাকে।

সুতরাং এখানে যোগ্যতা অনেক বড় একটা বিষয়।

Medical board & ISSB board different. গ্রিনকার্ড পেলে এবং একই সময়ে টেম্পোরারি আনফিট হলে টাইম দিবে। ফিট হতে পারলে ক্লিয়ারেন্স দিয়ে দিবে। 

অনেক আগে দেয়া হতো শর্ট কোর্সে এখন এমনটা দেখা যায়না। 

Submit application to ISSB president immediately.

No fixed Number

Contact with ISSB. 

Contact to ISSB

হ্যা। কারন আপনি যদি জেনে থাকেন ২ বারের বেশি আইএসএসবি দেয়া যায় না। কারন টেস্ট গুলার উপর সবাই মাস্টারি করে ফেললে, তাদের বিচার বিবেচনা করতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পরতে হয়। প্রথমবার এর জন্য ফেইক সাইকোলজি গুলা খুব সহজে ধরা যায়। এর জন্য প্রথমবারে গ্রিনকার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। 

Depends on the severity and types of problems.

No

সব এক্সামে পাশ করতে হবে। 

কমে না। যোগ্য হলে অবশ্যই গ্রিনকার্ড পাবেন। 

সততা আর অধ্যবসায়। বেসিক জ্ঞান ভাল থাকা চাই।

মোটেও না। আইএসএসবিতে আসার আগে যোগ্যতার এক ধাপ প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে এসেছিলেন। আত্নবিশ্বাস রাখেন। 

অবশ্যই। কমিউনিকেশন হচ্ছে মূলমন্ত্র আত্নবিশ্বাস ধরে রাখার জন্য। 

Regular Student- Viva, written, ISSB

Bncc Cadet- Viva, ISSB

No more facility

বিএনসিসি হেডকুয়ার্টার এর আন্ডারে প্রাইমারি হেলথ টেস্ট দিতে হয় এবং পরবর্তিতে প্রিলিমিনারি ভাইভাতে পাশ করলে। বিএনসিসি এর ডিজি স্যারের ভাইভাতে পাশ করতে হয় তারপর আইএসএসবিতে লিস্ট পাঠানো হয়। 

A little

Appear HSC again, Apply for next course again and Appear ISSB.

কোন ছাড়পত্র লাগবে না।

নির্দিষ্ট টাইমের মধ্যে ঠিক না হলে বাদ দিয়ে দিবে।আর অস্থি তরুনাস্থি ছিড়ে গেলে কেন কথাই নাই।

এরপর আপনাকে  বিইউপি অথবা এমআইএসটিতে পড়াশোনার সুযোগ দেয়া হবে। সেখানে টিউশন  ফি দিয়ে আপনার গ্রাজুয়েশন শেষ করতে হবে। 

একটা ঘটনা বলি। প্রথমে ISSB তে গ্রিনকার্ড, পরে বুয়েটে মেরিট আসার পর আর বিএমএ ট্রেনিং এ জয়েন করা হয়নি। জয়েন করতে না চাইলে, পারিবারিক বা অন্যকোনো কারণ দেখিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে এপ্লিকেশন লিখে জানাতে হয়।

আর এপ্লিকেশন না দিলে, এরপরে আর জয়েনের সুযোগ দেয় না। (অবশ্য এরপর আর কিছু কোর ছাড়া আর জয়েনের-ই বা সুযোগ থাকে কই)। এরকম অনেক ঘটনাই আছে।

বছরে দুইটা টার্ম। ছয়মাস করে। আর্মি ও নেভিতে মিডটার্ম ও ফাইনাল টার্মের এক্সাম শেষে ভেকেশন দেওয়া হয় তখন বাসায় আসা যায় অর্থাৎ ৩ মাস পরপর। আর এয়ার ফোর্সে একদম টার্ম এক্সাম শেষে ভেকেশন দেওয়া হয় । তারা মিডটার্মের ভেকেশন পায় না। অর্থাৎ ৬ মাস পরপর বাসায় আসতে পারবেন

Every term consists of 24 weeks. Among those, 4 weeks is leave.

Generally two types of leaves are provided. After 11 weeks- 01 week and after 21 week- 03 weeks.